Dua for geting a treasure from the treasures of Paradise?

Abu Musa (RA) reported: Prophet Muhammad (peace be upon him) said to me, "Shall I not guide you to a treasure from the treasures of Jannah?" I said: "Yes, O Messenger of Allah!" There upon he (PBUH) said, "(Recite)   'La hawla wa la quwata illa billah' (There is no change of a condition nor power except by Allah).
লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ
Dua to get treasure of heaven

আবূ মূসা (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, একদা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে বললেনঃ আমি কি তোমাকে জান্নাতের ধন ভান্ডারসমূহ থেকে কোন একটি ভান্ডারের কথা জানিয়ে দেব না? আমি বললাম, হ্যাঁ, হে আল্লাহর রসূল। এরপর তিনি বললেনঃ
لاَ حَوْلَ وَلاَ قُوَّةَ إِلاَّ بِاللهِ

লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ

(বাংলা অর্থঃ আল্লাহ ছাড়া কোনো ভরসা নেই বা কোনো ক্ষমতা বা শক্তি নেই অথবা আল্লাহ ব্যতীত অনিষ্ট দূর করার এবং কল্যাণ লাভের কোন শক্তি কারো নেই)।

হাদিসের ঘোষণা অনুযায়ী, লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ- জান্নাতের ধন ভান্ডারসমূহের একটি ভান্ডার। এর পাঠে জান্নাতে ধন ভান্ডার লাভ হয়। যাতে রয়েছে বান্দার যাবতীয় কল্যাণ

কখন লা হাওলা ওয়া লা কুওয়্যাতা ইল্লা বিল্লাহপড়তে হয়?

সলাতের সালাম ফিরানোর পর লা হাওলা ওয়া লা কুওয়্যাতা ইল্লা বিল্লাহ’ পড়াঃ

আবুয-যুবাইর (রহঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, ‘আবদুল্লাহ ইবনুয যুবাইর (রাঃ) প্রত্যেক ফারয সলাতের পর লা ইলাহা ইল্লাল্লাহপাঠ করতেন। অতঃপর উপরোক্ত দুআর অনুরূপ। তিনি আরো বৃদ্ধি করেনঃ লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহি, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ লা নাবুদু ইল্লা ইয়্যাহু লাহুন নিমাতু..।’’ অতঃপর অবশিষ্ট হাদীস বর্ণনা করেন। সহীহ : মুসলিম।



ঘর থেকে বের হওয়ার সময় দোয়াঃ 

আনাস ইবনু মালিক (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যখন কোনো ব্যক্তি তার ঘর থেকে বের হওয়ার সময় বলবেঃ   بِسْمِ اللهِ تَوَكَّلْتُ عَلَى اللهِ وَ لَا حَوْلَ وَ لَا قُوَّةَ اِلَّا بِاللَّهِ 

বিসমিল্লাহি, তাওয়াক্কালতু আলাল্লাহি, ওয়া লা হাওলা ওয়া লা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহি

বাংলা অর্থ : আল্লাহর নামে (বের হচ্ছি); আল্লাহর ওপর ভরসা করলাম। আর আল্লাহর সাহায্য ছাড়া কোনো উপায় নেই; আল্লাহর সাহায্য ছাড়া কোনো শক্তিও নেই।’ (তিরমিজি, আবু দাউদ)

তখন তাকে বলা হয়, তুমি হেদায়াত প্রাপ্ত হয়েছো, রক্ষা পেয়েছো ও নিরাপত্তা লাভ করেছো। সুতরাং শয়তানরা তার থেকে দূর হয়ে যায় এবং অন্য এক শয়তান বলে, তুমি ঐ ব্যক্তিকে কি করতে পারবে যাকে পথ দেখানো হয়েছে, নিরাপত্তা দেয়া হয়েছে এবং রক্ষা করা হয়েছে। তিরমিযী। হাদিসের মানঃ সহিহ   


মুওয়ায্‌যিনের আযানের জবাবের সময়ঃ

ইসহাক ইবনু মানসুর (রহঃ) ..... উমার ইবনুল খাত্তাব (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ মুওয়াযযিন যখন আল্লাহু আকবার, আল্লা-হু আকবার" বলে তখন তোমাদের কোন ব্যক্তি আন্তরিকতার সাথে তার জবাবে বলেঃ "আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার"। যখন মুওয়াযযিন বলে "আশহাদু আল লা- ইলা-হা ইল্লাল্ল-হ" এর জবাবে সেও বলেঃ "আশহাদু আল লা- ইলা-হা ইল্লাল্ল-হ"। অতঃপর মুওয়াযযিন বলেঃ "আশহাদু আন্না মুহাম্মাদান রসূলুল্ল-হ" এর জবাবে সে বলেঃ "আশহাদু আন্না মুহাম্মাদান রসূলুল্ল-হঅতঃপর মুওয়াযযিন বলেঃ "হাইয়্যা আলাস সলা-হ" এর জবাবে সে বলেঃ লা-হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ"। অতঃপর মুওয়াযযিন বলেঃ "হাইয়্যা 'আলাল লাফা-হ" এর জবাবে সে বলেঃ লা- হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ অতঃপর মুওয়াৰ্যযিন বলেঃ "আল্লা-হু আকবার, আল্লাহু আকবার" এর জবাবে সে বলেঃ "আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার"। অতঃপর মুওয়াযযিন বলেঃ লা-ইলা-হা ইল্লাল্ল-হ" এর জবাবে সে বলেঃ লা- ইলা-হা ইল্লাল্ল-হ"। আযানের এ জবাব দেয়ার কারণে সে বেহেশতে যাবে


 

Post a Comment

0 Comments